দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি মান

দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থাহীনতার জন্য চিকিৎসকরা কতটুকু দায়ী? আজ রাজশাহী মেডিকেল কলেজে "সন্ধানী"র উদ্যোগে একটা বিতর্ক প্রতিযোগিতার মুল বিষয় বস্তু ছিল এরকমই। খুব ভাল লেগেছে আমাদের ছেলে মেয়েদের বুদ্ধিদীপ্ত, ধারাল যুক্তির মাধ্যমে সাবলীল ভাবে বিষয় বস্তুর উপস্থাপনার ক্ষমতা দেখে। প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বক্তা ৩য় বর্ষের রোশনি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে মূল গলদ গুলো কোথায়। খুবই যুক্তিপূর্ণ মনে হয়েছে তার প্রদত্ত একটি তালিকা, যা সবার জ্ঞাতার্থে আমি প্রকাশ করছি। জনগণকে চিকিৎসা ব্যাবস্থার প্রতি আস্থাহীন করে তোলার প্রধান কারণ গুলি ঃ
হাসপাতালের অবকাঠামগত জটিলতা ।
জনসংখ্যা বিস্ফোরণের চাপ (তথা অতিরিক্ত রোগীর চাপ) ।
বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য খাতকে অবজ্ঞা ।
দুর্বল স্বাস্থ্য নীতি ।
ঔষধ বিপনন ও মান রক্ষার্থে সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা ও দুর্নীতি ।
তথাকথিত চিকিৎসক নামধারী হাতুড়েদের দৌরাত্ম ও তাদের নিয়ন্ত্রনে সরকারের ব্যর্থতা ।
একতরফা চিকিৎসক বিরোধী হলুদ সাংবাদিকতা।
পদোন্নতি জটিলতায় চিকিতসকদের হতাশা এবং প্রেরণার অভাব।
নার্স, ৩য়, ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীর পদশুন্যতা, অপ্রতুলতা।
আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাব।

ধন্যবাদ রোশনিকে এমন তালিকা উপস্থাপনের জন্য। (আমি দু একটি শব্দের পরিবর্তন করেছি মাত্র) তালিকা আরো দীর্ঘ করা যায়। কিন্তু আমাদের বুদ্ধিজীবি, আমলা, সাংবাদিক, রাজনিতিবিদ রা কখনই এসব তালিকা তলিয়ে দেখবেন না। ঢালাও ভাবে ডাক্তারদের কটাক্ষ করেই দায়িত্ব সারবেন। ডাক্তার আর জনগণকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিবেন। তাই সমস্যার সমাধানও হবেনা কোনোদিন।

النتائج (البنغالية) 1:

দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থাহীনতার জন্য চিকিৎসকরা কতটুকু দায়ী? আজ রাজশাহী মেডিকেল কলেজে "সন্ধানী" র উদ্যোগে একটা বিতর্ক প্রতিযোগিতার মুল বিষয় বস্তু ছিল এরকমই. খুব ভাল লেগেছে আমাদের ছেলে মেয়েদের বুদ্ধিদীপ্ত, ধারাল যুক্তির মাধ্যমে সাবলীল ভাবে বিষয় বস্তুর উপস্থাপনার ক্ষমতা দেখে. প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বক্তা 3 য় বর্ষের রোশনি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে মূল গলদ গুলো কোথায়. খুবই যুক্তিপূর্ণ মনে হয়েছে তার প্রদত্ত একটি তালিকা, যা সবার জ্ঞাতার্থে আমি প্রকাশ করছি. জনগণকে চিকিৎসা ব্যাবস্থার প্রতি আস্থাহীন করে তোলার প্রধান এলার্ম বন্ধ গুলি ঃ
হাসপাতালের অবকাঠামগত জটিলতা.
জনসংখ্যা বিস্ফোরণের চাপ (তথা অতিরিক্ত রোগীর চাপ).
বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য খাতকে অবজ্ঞা.
দুর্বল স্বাস্থ্য নীতি.
ঔষধ বিপনন ও মান রক্ষার্থে সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা ও দুর্নীতি.
তথাকথিত চিকিৎসক নামধারী হাতুড়েদের দৌরাত্ম ও তাদের নিয়ন্ত্রনে সরকারের ব্যর্থতা.
একতরফা চিকিৎসক বিরোধী হলুদ সাংবাদিকতা.
পদোন্নতি জটিলতায় চিকিতসকদের হতাশা এবং প্রেরণার অভাব.
নার্স, য় 3, 4 র্থ শ্রেণীর কর্মচারীর পদশুন্যতা, অপ্রতুলতা.
আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাব. ধন্যবাদ রোশনিকে এমন তালিকা উপস্থাপনের জন্য. (আমি দু একটি শব্দের পরিবর্তন করেছি মাত্র) তালিকা আরো দীর্ঘ করা যায়. কিন্তু আমাদের বুদ্ধিজীবি, আমলা, সাংবাদিক, রাজনিতিবিদ রা কখনই এসব তালিকা তলিয়ে দেখবেন না. ঢালাও ভাবে ডাক্তারদের কটাক্ষ করেই দায়িত্ব সারবেন. ডাক্তার আর জনগণকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিবেন. তাই সমস্যার সমাধানও হবেনা কোনোদিন.